শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
লালমনিরহাটে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট

লালমনিরহাটে গো-খাদ্যের তীব্র সংকট

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভায় বর্তমান সময়ে গবাদি পশু পালনকারী কৃষকদের সংরক্ষিত গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, গবাদি পশু পালন করতে গেলে গো-খাদ্য মজুদ থাকতে হয়। কিন্তু এবারে বন্যায় গো-খাদ্য (পোয়াল) পচে যাওয়ায় এ কৃত্রিম সংকট। এখন বিভিন্ন জায়গা থেকে তা সংগ্রহ করা হচ্ছে। কিন্তু বেশি টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সামনে আগাম জাতের ধান কাটা হলে এ সংকট থাকবে না।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, চলতি মৌসুমে বড় খামারিরা গরুর জন্য সবুজ ঘাস লাগালেও ক্ষুদ্র খামারিরা শুকনো খড়ের ওপর নির্ভর করেন। এ বছর বন্যা আর বৃষ্টির কারণে অনেক কৃষকের খড়ের গাদা পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে।
চর খাটামারী গ্রামের ক্ষুদ্র খামারি এস এম হাসান আলী জানান, গরুর জন্য যে খড় রাখা হয়েছিল, তা পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে। এখন খড় কিনে খাওয়াতে হচ্ছে। একটা গরুর একদিনের খড় কিনতে ২০/৩০ টাকা লাগে।
খড় ব্যবসায়ী বলেন, এ সময় খড়ের চাহিদা একটু বেশি থাকে। তাই বিভিন্ন এলাকা থেকে শুকনো খড় পাইকারি কিনে বাজারে খুচরা বিক্রি করছি। একটি আঁটি ৩টাকা ক্রয় করে ৪ থেকে ৫টাকা বিক্রয় করে থাকি।
ফুলগাছ গ্রামের মোঃ হযরত আলী জানান, মাঠে ধানক্ষেত থাকায় গরু নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এছাড়া, ধানের গুঁড়া, ভুষি ও ভুট্টার গুঁড়ার দাম বেড়েছে কয়েকগুন। তাই এ সময় শুকনো খড়ই ক্ষুদ্র খামারিদের একমাত্র ভরসা। তবে, বন্যা আর অতিবৃষ্টির কারণে শুকনো খড়েরও সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone